টাঙ্গাইল-৪ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি টাঙ্গাইল জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১৩৩নং আসন।
সীমানা
টাঙ্গাইল-৪ আসনটি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতি উপজেলা নিয়ে গঠিত।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
|
সদস্য
|
দল
|
|
১৯৭৩
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
|
|
১৯৭৯
|
শাহজাহান সিরাজ
|
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল[
|
সীমানা পরিবর্তন
|
|
১৯৮৬
|
লায়লা সিদ্দিকী
|
স্বতন্ত্র
|
|
১৯৮৮
|
শাহজাহান সিরাজ
|
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (সিরাজ)
|
|
১৯৯১
|
শাহজাহান সিরাজ
|
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (সিরাজ)
|
|
ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬
|
শাহজাহান সিরাজ
|
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
|
|
জুন ১৯৯৬
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
|
|
২০০১
|
শাহজাহান সিরাজ
|
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
|
|
২০০৮
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
|
|
২০১৪
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
|
|
২০১৭ উপ-নির্বাচন
|
মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন
|
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
|
|
২০১৮
|
মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন
|
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
|
নির্বাচন
২০১০-এর দশকে নির্বাচন
২০১৪ সালের শেষের দিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি অনুষ্ঠানে হজ ও তাবলিগ জামাত নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী। ফলে তিনি নিজ দল আওয়ামী থেকে বহিষ্কৃত হন ও মন্ত্রিত্ব হারান। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে তিনি সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন। পরে তার ভাই, আবদুল কাদের সিদ্দিকী, উপ-নির্বাচনে একজন প্রার্থী হতে পারে কিনা, তা নিইয়ে আইনি জটিলতায় নির্বাচন বিলম্বিত হয়েছিল। অবশেষে উপ-নির্বাচন জানুয়ারি ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় যাতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন নির্বাচিত হন।
টাঙ্গাইল-৪ উপ-নির্বাচন, ২০১৭
|
দল
|
প্রার্থী
|
ভোট
|
%
|
±%
|
|
আওয়ামী লীগ
|
মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন
|
১৯৩,৫৪৭
|
৯৭.৮
|
+৩৬.৮
|
|
ন্যাশনাল পিপলস পার্টি
|
ইমরুল কায়েস
|
১,৬৯৬
|
০.৯
|
প্র/না
|
|
বিএনএফ
|
আতাউর রহমান খান
|
১,৩২০
|
০.৭
|
প্র/না
|
সংখ্যাগরিষ্ঠতা
|
১৯১,৮৫১
|
৯৬.৯
|
+৭৪.২
|
ভোটার উপস্থিতি
|
১৯৭,৯৭৪
|
৬৪.৩
|
-২৫.৯
|
|
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে
|
বিরোধীদলগুলি ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন ২০০৮: টাঙ্গাইল-৪
|
দল
|
প্রার্থী
|
ভোট
|
%
|
±%
|
|
আওয়ামী লীগ
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
১৩৮,৬৪৬
|
৬১.০
|
+১৬.৩
|
|
বিএনপি
|
লুৎফর রহমান
|
৮৬,৯১২
|
৩৮.২
|
-৩.০
|
|
এলডিপি
|
মোবারক হোসেন
|
১,২৩৯
|
০.৫
|
প্র/না
|
|
জাসদ
|
ইসমাইল হোসেন
|
৬৭১
|
০.৩
|
প্র/না
|
সংখ্যাগরিষ্ঠতা
|
৫১,৭৩৪
|
২২.৭
|
+২০.০
|
ভোটার উপস্থিতি
|
২২৭,৪৬৮
|
৯০.২
|
+১২.১
|
|
বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে
|
সাধারণ নির্বাচন ২০০১: টাঙ্গাইল-৪
|
দল
|
প্রার্থী
|
ভোট
|
%
|
±%
|
|
বিএনপি
|
শাহজাহান সিরাজ
|
৮৯,৯১৬
|
৪৭.৫
|
+৬.৩
|
|
আওয়ামী লীগ
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
৮৪,৭৭৫
|
৪৪.৭
|
-৪.২
|
|
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
১৩,৭৪৭
|
৭.৩
|
প্র/না
|
|
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট
|
আসাদুজ্জামান বাবুল
|
৮৮২
|
০.৫
|
প্র/না
|
|
জেপি (মঞ্জু)
|
সাদেক সিদ্দিকী
|
১৩২
|
০.১
|
প্র/না
|
সংখ্যাগরিষ্ঠতা
|
৫,১৪১
|
২.৭
|
-৫.০
|
ভোটার উপস্থিতি
|
১৮৯,৪৫২
|
৭৮.১
|
-৭.৭
|
|
আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপি অর্জন করে
|
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন জুন ১৯৯৬: টাঙ্গাইল-৪
|
দল
|
প্রার্থী
|
ভোট
|
%
|
±%
|
|
আওয়ামী লীগ
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
৭৫,৫৮১
|
৪৮.৯
|
+১০.৭
|
|
বিএনপি
|
শাহজাহান সিরাজ
|
৬৩,৭২০
|
৪১.২
|
+৩৬.২
|
|
জাতীয় পার্টি (এ)
|
আবুল কাশেম আহমেদ
|
১২,৮০৮
|
৮.৩
|
-৬.৮
|
|
জামায়াতে ইসলামী
|
আমজাদ হোসেন
|
২,৩৯৪
|
১.৬
|
প্র/না
|
সংখ্যাগরিষ্ঠতা
|
১১,৮৬১
|
৭.৭
|
+৭.৪
|
ভোটার উপস্থিতি
|
১৫৪,৫০৩
|
৮৫.৮
|
+২১.৬
|
|
জেএসডি (সিরাজ) থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে
|
সাধারণ নির্বাচন ১৯৯১: টাঙ্গাইল-৪
|
দল
|
প্রার্থী
|
ভোট
|
%
|
±%
|
|
জেএসডি (সিরাজ)
|
শাহজাহান সিরাজ
|
৫১,৪২৯
|
৩৮.৬
|
|
|
আওয়ামী লীগ
|
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী
|
৫০,৯৬৭
|
৩৮.২
|
|
|
জাতীয় পার্টি (এ)
|
এ হামিদ প্রমানিক
|
২০,১৩৬
|
১৫.১
|
|
|
বিএনপি
|
নূরুল আলম টাঙ্গা
|
৬,৬৪৫
|
৫.০
|
|
|
জাকের পার্টি
|
এ আজিজ
|
১,২৩৭
|
০.৯
|
|
|
জনতা মুক্তি পার্টি
|
ওয়ারসুল হাসান সিদ্দিকী
|
৯২২
|
০.৭
|
|
|
ন্যাপ (মুজাফফর)
|
আলিম উদ্দিন টাঙ্গা
|
৭৯৫
|
০.৬
|
|
|
ওয়ার্কার্স পার্টি
|
হাজেরা সুলতানা
|
৬০৫
|
০.৫
|
|
|
ফ্রিডম পার্টি
|
জহির আলী
|
৪৩৯
|
০.৩
|
|
|
বাংলাদেশ জাতীয় তাঁতি দল
|
তাফাজ্জেল হোসেন
|
১৮০
|
০.১
|
|
সংখ্যাগরিষ্ঠতা
|
৪৬২
|
০.৩
|
|
ভোটার উপস্থিতি
|
১৩৩,৩৫৫
|
৬৪.২
|
|
|
জেএসডি (সিরাজ) নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে
|