ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার ৭৮ সেন্টিমিটার ও ঝিনাই নদীর পানি বিপৎসীমার ৯২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।এদিকে নদীতে তীব্র স্রোতের কারণে ইতোমধ্যে টাঙ্গাইল শহর রক্ষা বাঁধ হিসাবে পরিচিত করটিয়া-সিলিমপুর বাঁধের সদর উপজেলার গালা ইউনিয়নের পাছবেথইর অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধটি পরিদর্শন করেছেন। আগামীকাল রোববার থেকে সেখানে মেরামত কাজ শুরু হবে।ভূঞাপুর উপজেলার গারাবাড়ি এলাকায় যমুনা নদীর তীরে নির্মিত আশ্রয়ণ প্রকল্প সংলগ্ন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি রাস্তা পরিদর্শনকালে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গণি জানান, জেলার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলোর দিকে সতর্ক নজর রাখা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম চলছে। এছাড়াও নদী ভাঙনে যারা ঘর-বাড়ি হারিয়েছেন তাদের মধ্যে খাদ্য, ঢেউটিন এবং নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। ভাঙনে যারা জমি এবং ঘর দুটোই হারিয়েছেন তাদের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে পূনর্বাসিত করা হবে।